অ্যালোভেরা জেল মুখে মাখলে কি হয় বিস্তারিত জেনে নিন
  অ্যালোভেরা জেল মুখে মাখলে কি হয় এই সম্পর্কে আপনার যদি জানা না থাকে। তাহলে
  আজকের এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিন। অনেকেই অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করেন। কিন্তু
  মুখে মাখলে কি হয় সেটা হইত অনেকেই জানেন না। তাই আজকে আমি সঠিক ভাবে জানানোর
  চেষ্টা করবো। তাই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
  আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে থাকেন। তাহলে এলোভেরা জেল দিয়ে
  ফর্সা হওয়ার উপায়, অ্যালোভেরা জেল ক্রিম, অ্যালোভেরা জেল কখন মাখে, অ্যালোভেরা
  জেল মুখে মাখলে কি হয়, কোন এলোভেরা জেল ভালো, এলোভেরা জেল তৈরির নিয়ম, এই সকল
  বিষয়ে সঠিক ধারণা পেয়ে যাবেন।
ভূমিকা
  আমরা সকলেই জানি যে কম-বেশি সবাই ত্বক সুন্দর রাখতে অনেক চেষ্টা করেন। তবে কিছু
  কিছু ক্রিম ব্যবহার করার ফলে ত্বক সুন্দর না হয়ে ত্বকে ব্রণ, দাগ-ছোপ এগুলো বের
  হয়ে যায়। তখন ত্বক আরো কুৎসিত দেখায়। তাই আপনি যদি অ্যালোভেরার জেল সঠিক নিয়মে
  ব্যবহার করতে পারেন। তাহলে আপনার এই সকল সমস্যা দূর হয়ে যাবে। এছাড়াও আপনার
  ত্বক হয়ে উঠবে অনেক সুন্দর। তবে অনেকেই প্রশ্ন করেন এলোভেরা জেল মুখে মাখলে কি
  হয়। আবার অনেকেই বলেন এলোভেরা জেল কখন মাখে এই সকল উত্তর এই আর্টিকেলের মধ্যে
  রয়েছে। তাই আপনি যদি আর্টিকেলটি ধৈর্য সহকারে পড়তে পারেন তাহলে সকল সমস্যার
  সমাধান পেয়ে যাবেন। আসুন তাহলে আর্টিকেলটি না টেনে সম্পন্ন পড়ার চেষ্টা করুন।
এলোভেরা জেল তৈরির নিয়ম
    অনেকেই অ্যালোভেরা চিনে থাকেন। কিন্তু এই অ্যালোভেরা দিয়ে একটি সুন্দর জেল
    তৈরি হয় সেটা কি জানেন? হয়তো অনেকেই জানেন আবার হয়তো অনেকেই জানেন না। তবে
    যারা জানেন না তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল। এই আর্টিকেলে অ্যালোভেরা জেল
    তৈরির নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। যদি আপনি ঘরে বসেই এলোভেরা জেল
    তৈরি করতে পারেন। তাহলে বাজার থেকে নামি-দামি ব্র্যান্ডের অ্যালোভেরা কেন
    কিনবেন। তাই আজকে ঘরোয়া ভাবে এলোভেরা জেল তৈরির নিয়ম জেনে নিন।  
  
  
    শীতের সময় বাতাসে আর্দ্রতার অভাবে ত্বক তার আর্দ্রভাব হারিয়ে ফেলে। ঠিক
    সেই কারণে ত্বক অনেক রুক্ষ ও শুষ্ক হয়ে যায়। এই রুক্ষ শুষ্ক ত্বকের যত্ন নিতে
    এলোভেরা জেল ব্যবহার করা হয়। যদি আপনি অ্যালোভেরার জেল ত্বকে ব্যবহার করতে
    পারেন। তাহলে আপনার ত্বকের শুষ্কতা ভাব দূর হয়ে যাবে।এছাড়াও ত্বক মশ্চারাইজড
    করতে এই অ্যালোভেরা জেল বেশ ভালো সাহায্য করে। এই অ্যালোভেরা জেলের মধ্যে
    রয়েছে ভিটামিন, মিনারেল, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। 
  
  
    এছাড়াও এই অ্যালোভেরার রয়েছে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি
    বৈশিষ্ট্য যা ত্বকের উপর কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ফেলে না। এই এলোভেরার জেল যদি
    আপনি বাসায় এলোভেরা গাছ থেকে এলোভেরার জেল তৈরি করতে চান তাহলে আপনাকে প্রথমে
    এলোভেরা গাছ থেকে একটি পাতা কেটে নিতে হবে। এরপর সেই পাতা ১ ঘন্টা থেকে ২ ঘন্টা
    পর্যন্ত পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে। এতে করে এলোভেরা পাতার যে হলুদ রস রয়েছে
    সেটা বের হয়ে যাবে। এরপর আপনাকে সেই পাতা থেকে নির্যাসটা বের করে নিতে
    হবে।   
  
  
    তারপর আপনাকে এলোভেরার সাথে ভিটামিন ই ক্যাপসুলের তেল মিশ্রণ করতে হবে। এরপর
    তার সঙ্গে ২ চামচ গোলাপ জল মিশিয়ে নিতে হবে। এরপর আপনার পছন্দমত এসেনশিয়াল
    ওয়েল তার সাথে যোগ করে নিবেন। এই সকল উপাদানগুলো একসঙ্গে খুব ভালোভাবে মিশ্রণ
    করে নিলেই আপনার অ্যালোভেরার জেল তৈরি হয়ে যাবে। আশা করি এলোভেরার জেল তৈরির
    নিয়ম সম্পর্কে সঠিক একটি ধারণা পেয়েছেন। 
  
কোন এলোভেরা জেল ভালো
    অনেক সময় দেখা যায় যে অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করে অনেক মানুষ উপকৃত হয়ে
    থাকে। তবে কিছু কিছু অ্যালোভেরা রয়েছে সেই অ্যালোভেরা তেমন একটা কাজ করে না।
    তাই কোন এলোভেরা জেল ভালো এটা আপনাকে অবশ্যই জেনে রাখা প্রয়োজন। কারণ আপনি
    ভালো অ্যালোভেরা ব্যবহার করতে পারলে আপনার ত্বকের অনেক উপকার নিয়ে আসতে
    পারবেন। তাই ভালো অ্যালোভেরা বলতে গেলে বলা যায় যে আপনার বাসায় যে
    অ্যালোভেরার গাছ তৈরি করা হয় সেই অ্যালোভেরা একদম আসল। 
  
  
    কারণ বাজারে যদি আপনি অ্যালোভেরার জেল নিতে যান। তাহলে তার সাথে অন্যান্য
    কেমিক্যাল ব্যবহার করে দিতে পারে। কিন্তু আপনি যদি নিজে হাতে এলোভেরার গাছ তৈরি
    করতে পারেন তাহলে ওইটাই আপনার সর্বোচ্চ ভালো এলোভেরা হবে। এই অ্যালোভেরা কে বলা
    হয় প্রাকৃতিক অ্যালোভেরা। এলোভেরায় রয়েছে বিভিন্ন উপাদান যা আপনার ত্বকের
    সৌন্দর্য ধরে রাখতে সাহায্য করে। যদি আপনার মুখে কোন দাগ থেকে থাকে তাহলে
    এলোভেরা জেল ব্যবহার করলে দাগ দূর হয়ে যায়। 
  
  
    এছাড়াও আপনার ত্বকের তৈলাক্ত ভাব, খসখসে ভাব, দূর করতে এলোভেরা জেল ব্যবহার
    করা হয়। তবে আপনি যদি বাড়ির গাছ থেকে অ্যালোভেরার জেল তৈরি করে ত্বকে লাগাতে
    পারেন। তাহলে অনেক উপকার পাবেন। ভালো জেল ব্যবহার করতে হলে আপনাকে বাসায়
    এলোভেরার গাছ তৈরি করতে হবে। তবে বাইরেও ভালো ব্র্যান্ডের অ্যালোভেরা পাওয়া
    যায়। কিন্তু বাসায় তৈরি করা এলোভেরার গাছ অনেক বেশি ভালো। আশা করি কোন
    এলোভেরা জেল ভালো আপনি খুব ভালোভাবে জানতে পেরেছেন।
  
অ্যালোভেরা জেল মুখে মাখলে কি হয়
  আপনারা কি জানেন অ্যালোভেরা জেল মুখে মাখলে কি হয়? হয়তো অনেকেই জানেন না। যদি
  না জেনে থাকেন। তাহলে আজকের এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিন। আজকে আমরা আলোচনা
  করবো অ্যালোভেরা জেল মুখে মাখলে কি হয় এই সম্পর্কে। এই আর্টিকেলটি আপনি
  মনোযোগ সহকারে পড়লে খুব ভালো ভাবে জানতে পারবেন। চলুন তাহলে আর দেরি না করে জেনে
  নেয়া যাক।
  এই অ্যালোভেরার জেল ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। এই অ্যালোভেরার
  জেল মুখের অনেক সুন্দর ও উজ্জ্বলতা নিয়ে আসতেও সাহায্য করে। যদি আপনার মুখে কোন
  দাগ হয়ে থাকে তাহলে আপনি অ্যালোভেরার জেল মুখে ব্যবহার করলে সে সব দাগ দূর হয়ে
  যাবে। এই অ্যালোভেরার জেল আদিমকাল থেকেই ত্বকের সমস্যায় ব্যবহার হয়ে আসছে। এই
  অ্যালোভেরার গুনাগুন অনেক বেশি। অনেক সময় দেখা যায় ত্বকে দিনের পর দিন অনেক
  বেশি বলিরেখা বেড়ে যায়। 
  তবে এটি দূর করতে এলোভেরা জেল ব্যবহার করতে পারেন। এটি আপনার ত্বকের বলিরেখা মলিন
  করতে সাহায্য করবে। এছাড়াও এই অ্যালোভেরা রয়েছে প্রচুর পরিমাণে
  অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট উপাদান যা ত্বকের গভীরে পুষ্টি জোগাতে সাহায্য করে। আর যদি
  আপনার ত্বক পর্যাপ্ত পুষ্টি পায় তাহলে অবশ্যই আপনার ত্বক অনেক ভালো থাকবে। অনেক
  সময় দেখা যায় মুখে অনেক ব্রণ হয়ে থাকে। তবে চিন্তার কোন কারণ নেই। 
  এই এলোভেরা জেল আপনার মুখের ব্রণ দূর করতে সাহাজ্রয্য করবে। এছাড়াও আপনার ত্বকের
  বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে এই এলোভেরা জেল খুবই কার্যকারী। যদি আপনি ত্বক পরিষ্কার
  রাখতে চান তাহলে এই অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও এলোভেরার জেল
  টক্সিনমুক্ত রাখে এবং ব্রণের সমস্যা অনেকটা কমিয়ে দেয়। এই এলোভেরার জেল
  আপনার ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখে। তাহলে আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন
  অ্যালোভেরা জেল মুখে মাখলে কি হয়।
অ্যালোভেরা জেল কখন মাখে
    অনেকেই অ্যালোভেরার জেল ব্যবহার করে থাকেন কিন্তু কখন এলোভেরা জেল ব্যবহার করলে
    অনেক ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে এইটা হয়তো অনেকেই জানেন না। তাই আজকের আর্টিকেলে
    অ্যালোভেরা জেল কখন মাখে এই বিষয়ে সঠিক একটি ধারনা দেয়ার চেষ্টা করব। যদি
    আপনার এই বিষয়ে জানা না থাকে তাহলে আর্টিকেলটি ধৈর্য সহকারে পড়ুন। তাহলে খুব
    ভালোভাবে আপনি এই বিষয়ে জানতে পারবেন। চলুন তাহলে আর দেরি না করে অ্যালোভেরা
    জেল কখন মাখে এই বিষয়ে জেনে নেওয়া যাক।
  
  
    দিনের যেকোনো সময় আপনি এই অ্যালোভেরার জেল ত্বকে লাগাতে পারেন। এতে তেমন কোনো
    সমস্যা নেই। সকালে ঘুম থেকে উঠে আপনি এলোভেরা জেল ত্বকে লাগাতে পারেন। আবার
    সারাদিনের মধ্যে যেকোনো সময়ে এলোভেরার জেল ত্বকে লাগাতে পারেন। তবে অবশ্যই
    আপনাকে ত্বক পরিষ্কার করে এলোভেরা জেল লাগাতে হবে। তাহলে ত্বকের ভালো ফলাফল
    পাবেন। এছাড়া যদি আপনি ত্বক পরিষ্কার না করে দেন তাহলে হিতে বিপরীত হতে
    পারে। 
  
  
    প্রথমে আপনাকে যেটা করতে হবে আপনার মুখ ক্লিনজিং করে নিতে হবে। তারপর সুন্দর
    করে টোনার লাগিয়ে নিবেন। এরপর এই অ্যালোভেরার জেল মুখে লাগিয়ে নিবেন এরপর
    আপনার সম্পূর্ণ মুখ আলতোভাবে ম্যাসাজ করে নিবেন। এছাড়াও যদি পারেন তাহলে
    মশ্চারাইজার করে নিবেন। এই অ্যালোভেরার জেল মশ্চারাইজার হিসেবেও ব্যবহার করা
    যায়। যদি পারেন তাহলে সকালে ঘুম থেকে উঠে অ্যালোভেরার জেল ত্বকে ব্যবহার করতে
    পারেন। 
  
  
    অথবা রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে অ্যালোভেরার জেল ব্যবহার করতে পারেন। এইভাবে যদি
    আপনি আপনার ত্বকে অ্যালোভেরার জেল নিয়মিত ব্যবহার করতে পারেন তাহলে আপনার ত্বক
    অনেক সুন্দর থাকবে। আশা করি অ্যালোভেরা জেল কখন মাকে এ বিষয়ে সঠিক একটি ধারণা
    পেয়েছেন। 
  
অ্যালোভেরা জেল ক্রিম
  ত্বকের যত্নের জন্য অনেকেই রয়েছে প্রচুর পরিশ্রম করেন। বিভিন্ন জিনিস ত্বকে
  দিয়ে থাকেন। কিন্তু পরবর্তীতে দেখা যায় ত্বক সুন্দর না হয়ে অনেক অসুন্দর হয়ে
  যায়। তার কারণ হচ্ছে সঠিক জিনিস ব্যবহার না করা। আপনার সৌন্দর্য ধরে রাখতে হলে
  সঠিক জিনিস ব্যবহার করতে হবে। তাই আজকে আমি এই আর্টিকেলে অ্যালোভেরা জেল ক্রিম
  নিয়ে আলোচনা করব। কিভাবে আপনি ক্রিম তৈরি করে মুখে ব্যবহার করলে আপনার ত্বক অনেক
  সুন্দর ও উজ্জ্বল হয়ে উঠবে সে ব্যাপারে আজকে এই আর্টিকেলে আলোচনা করব। চলুন
  তাহলে আর দেরি না করে অ্যালোভেরা জেল ক্রিম কিভাবে তৈরি করে ত্বকে লাগাবেন জেনে
  নিন।
  প্রথমে আপনাকে বাড়িতে লাগানো এলোভেরা গাছ থেকে এলোভেরার পাতা কেটে নিতে হবে।
  এরপর সেটা ২০ মিনিট পরিস্কার পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। তাহলে দেখবেন যে হলুদ বর্ণের
  যে অংশটুকু থাকবে সেটা পানির সাথে বের হয়ে যাবে। এরপর আপনি অ্যালোভেরা থেকে জেল
  বের করে নিবেন। তারপর সেই জেল একটি কোঠায় রেখে দিবেন। এরপর সেই জেল প্রতিনিয়ত
  সকালে এবং রাতে ব্যবহার করবেন কিছুদিন ব্যবহার করার পর আপনি নিজেই তার ফলাফল
  পাবেন ত্বকের যত্নে এই অ্যালোভেরার জেল খুবই উপকারী। এছাড়াও আপনার ত্বকের আদ্রতা
  বজায় রাখতে সাহায্য করে তাহলে বুঝতেই পারছেন অ্যালোভেরা জেল ক্রিম কতটা ভালো।
এলোভেরা জেল দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়
    অনেকেই রয়েছেন ফর্সা হওয়ার জন্য ত্বকে অনেক কিছু ব্যবহার করে থাকেন। তবে
    কিছুদিন ফর্সা থাকার পরে আবার আগের মত পর্যায়ে চলে আসে। বিশেষ করে মেয়েরা
    ফর্সা হওয়ার জন্য অনেক বেশি চেষ্টা করেন। তবে বিভিন্ন ফর্মুলার ক্রিম
    ব্যবহারের ফলে তাদের ত্বক অনেক নষ্ট হয়ে যায়। তাই আজকের এই আর্টিকেলে এলোভেরা
    জেল দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। যদি আপনি
    এলোভেরার জেল দিয়ে ফর্সা হতে চান তাহলে অবশ্যই আর্টিকেলটি ধৈর্য সহকারে
    পড়বেন। তাহলে খুব ভালোভাবে জানতে ও বুঝতে পারবেন। চলুন তাহলে আর দেরি না করে
    জেনে নিন।
  
  
    প্রথমে আপনাকে যেটা করতে হবে তিন চামচ এলোভেরার জেল, দুই চামচ আটা, হাফ চামচ
    হলুদের গুঁড়া এই সকল উপাদানগুলো খুব ভালোভাবে মিশ্রণ করে নিতে হবে। তারপর এই
    মিশ্রণ করা উপাদানগুলো আপনার ত্বকে খুব ভালোভাবে ঘষে লাগিয়ে নিবেন। ১৫-২০ মিনিট
    রেখে পরিস্কার পানি দিয়ে ধুয়ে নিবেন। তাহলে দেখবেন আপনার ত্বক আগের থেকে
    অনেকটা উজ্জ্বল ও ফর্সা হয়ে উঠবে। এই ফেইস প্যাক ব্যবহারের ফলে আপনার ত্বকের
    কোন ক্ষতি হবে না। 
  
  
    তাই নিশ্চিন্তে এটি ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও অ্যালোভেরার জেল আপনার ত্বকের
    দাগ-ছোপ কমাতে সাহায্য করবে। যার ফলে আপনার ত্বক অনেক পরিষ্কার ও মসৃণ থাকবে।
    যদি পারেন তাহলে নিয়মিত ময়শ্চারাইজারের সাথে এলোভেরা জেল মিশিয়ে ত্বকে
    ব্যবহার করতে পারেন। এটি ত্বককে হাইড্রেটেড রাখতে এবং শুষ্কতা দূর করতে সাহায্য
    করে। আশা করি এলোভেরা জেল দিয়ে ফর্সার উপায় সম্পর্কে খুব ভালোভাবে জানতে
    পেরেছেন।
  
শেষ কথা | অ্যালোভেরা জেল মুখে মাখলে কি হয়
      প্রিয় পাঠক সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়ে আশা করি অ্যালোভেরা জেল মুখে মাখলে কি
      হয় এবং অ্যালোভেরা জেল কখন মাখে এই সম্পর্কে একটি সুস্পষ্ট ধারণা দিতে সক্ষম
      হয়েছি। আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন। তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের
      সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। এই আর্টিকেলটি বন্ধুদের সাথে শেয়ার করলে আপনার
      বন্ধুরাও জানতে পারবে। তাই দেরি না করে আপনার বন্ধুদের সাথে আর্টিকেলটি শেয়ার
      করুন।   
    
  
    এই রকম আরো আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন। এই আর্টিকেলটি
    পড়ে যদি আপনার কোনো মতামত জানানোর থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে সেটা জানিয়ে
    যাবেন। (ধন্যবাদ) আসসালামু আলাইকুম।
  

এখানে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url